হালিম সৈকত: ১৪ অক্টোবর শনিবার সকালে কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার আদমপুর প্লাবন ভূমিতে মৎস্য চাষ পরিদর্শনে আসেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর আবু মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন।
পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি নিয়ে তিনি নৌকায় চড়ে আদমপুর,পুটিয়া,বিটমান তিন গ্রামের সমন্বয়ে গঠিত আপুবি মৎস্য চাষ প্রকল্প পরিদর্শন করেন। একই জমিতে শুকনো মৌসুমে বোরোধান উৎপাদন, বর্ষায় মাছ চাষের গুরুত্ব, পরিবেশের অবস্থা? দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উত্তরণ, সমবায় ভিত্তিতে মৎস্য চাষের ইতিহাস, স্হানীয় জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি খোঁজ খবর নেন। প্লাবন ভূমি কেন্দ্রীক দেশের প্রথম অপূর্ব ইকো-ট্যুরিজমে তিনি উদ্যোক্তাদের সাথে মতবিনিময় বসেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন দুইবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পদক এবং জাতীয় পরিবেশ পদক প্রাপ্ত মতিন সৈকত। আপুসি-আপুবি-বিসমিল্লা মৎস্য প্রকল্প এবং অপূর্ব ইকো-ট্যুরিজমেরের উদ্যোক্তা মোঃ জহিরুল হক, এস এম নাজমুল হুদা। সিসিডিএ’র এসইপি প্রকল্পের ব্যাবস্থাপক মোঃ মাসুদ আলম, ডকুমেন্টসন অফিসার মোঃ নুরুন্নবী রাসেল প্রমুখ। সমন্বয়ে ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের গবেষক সাংবাদিক বাশার খান।
টিম লিডার ডক্টর আবু মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসাইন পরিবেশবিদ মতিন সৈকতকে পরিবেশ পরিস্থিতি, জলবায়ু, সমবায় শক্তি, আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে ক্লাস নেয়ার আমন্ত্রণ জানান