শুক্রবার (৯ মে) এক আনুষ্ঠানিক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এই কমিটি অনুমোদনের ঘোষণা দেন। কমিটিতে ১৫১ জন নেতাকর্মী স্থান পেয়েছেন।
কমিটিতে সিনিয়র সহসভাপতি করা হয়েছে মো. জহিরুল হক খোকনকে। সহসভাপতি হিসেবে আছেন অ্যাডভোকেট হারুন-অর-রশিদ, মো. আলী আজম, অ্যাডভোকেট এম এ মান্নান, কবির আহমেদ ভূঁইয়া, হাফিজুর রহমান কচি, অ্যাডভোকেট মো. খোরশেদ আলম, মো. জয়নাল আবেদীন আব্দু, অ্যাডভোকেট ফকরউদ্দীন আহমেদ, এম এ হান্নানসহ আরও অনেকে।
সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মো. আলী আজম। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে রয়েছেন অ্যাডভোকেট শরীফুল ইসলাম লিটন, মো. হামদু মিয়া, মো. ইদ্রিস মিয়া, কে এম মামুন অর রশীদ, মো. মাসুদ রানা, একে এম মুসা, মো. এমদাদুল হক সাইদসহ আরও বিশিষ্ট নেতৃবৃন্দ।
কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন মো. আসাদুজ্জামান শাহীন। দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন অ্যাডভোকেট সামসুজ্জামান কানন এবং প্রচার সম্পাদক হয়েছেন মো. মাহিন। আইন, মহিলা, যুব ও ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক পদে রয়েছেন যথাক্রমে অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান লস্কর তপু, মিসেস শামসুন্নাহার, মো. নিয়ামুল হক এবং মো. রাশেদ কবির আখন্দ।
কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে রয়েছেন মো. হাসিবুর রহমান লিটন, মেহেরুন নিছা মেহেরীন, মো. শফিকুল ইসলাম, মো. ফারুক কমিশনার, মো. জিয়াউল হক রতন, মিজানুর রহমান খান পাপ্পু, ডা. শারমিন সুলতানা, মো. নাদিম মিয়া, অ্যাডভোকেট ইসমত আরা সুলতানা, শামীমা বাছির স্মৃতি প্রমুখ।
বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় দলকে নতুন উদ্যমে সক্রিয় করতে চায় দলীয় হাইকম্যান্ড।
এই নতুন কমিটির মাধ্যমে জেলা বিএনপি মাঠে আরও সুসংগঠিত এবং শক্তিশালী ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন নেতাকর্মীরা।
আপনি কি এই প্রতিবেদনটিকে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশের উপযোগী করতে আরও সংক্ষিপ্ত বা গ্রাফিক্স সংযোজন চান?