নামাজ আদায়ের সময় মাসিক শুরু হলে তা কাজা করতে হবে কি না

লেখক:
প্রকাশ: ২ মাস আগে

মাসিক বা হায়েজ অবস্থায় নারীদের নামাজ মাফ হয়ে যায়। এ সময় নামাজ আদায় করা থেকে বিরত থাকতে হয় এবং এ নামাজগুলোর কাজাও করতে হয় না।

 

নামাজের যে ওয়াক্তে মাসিক শুরু হবে ওই ওয়াক্তের নামাজও মাফ হয়ে যায়। ওয়াক্তের শেষ দিকে মাসিক শুরু হলেও একই বিধান। যেমন জোহরের ওয়াক্তের একেবারে শেষেও যদি কারো মাসিক শুরু হয়ে যায়, সে তখনও নামাজ আদায় না করে থাকে, তাহলে ওই জোহরের নামাজ তার জন্য মাফ হয়ে যাবে। পরবর্তীতে কাজা করতে হবে না।

 

 

কোনো ওয়াক্তের ফরজ নামাজ আদায়ের সময় মাসিক শুরু হলে তা পরবর্তীতে কাজা করতে হবে না। তবে সুন্নত বা নফল নামাজ আদায়ের সময় মাসিক শুরু হলে পবিত্র হওয়ার পর ওই নামাজটি কাজা করে নিতে হবে।

মাসিক অবস্থায় রোজা রাখাও নিষিদ্ধ। তবে মাসিক অবস্থায় ফরজ রোজা ছুটে গেলে তা পরবর্তীতে কাজা করতে হয়। রমজান মাসে কারো মাসিক হলে যে কয়দিন সে মাসিক অবস্থায় থাকবে, ওই কয়দিন রোজা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং ওই রোজাগুলো পরে কাজা করে নিতে হবে।

সূএ: জাগোনিউজ

ইমি/পথিক নিউজ