ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

লেখক: Md Emon
প্রকাশ: ৮ মাস আগে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হয়ে গেল গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। তিতাসের বুকে পড়ন্ত বিকেলে এ নৌকা বাইচ দেখতে ভিড় করেন হাজার হাজারো দর্শক। চমৎকার এই বাইচ দেখে দারুণ খুশি দর্শকরা। ভবিষ্যতে এ আয়োজন ধরে রাখার কথা জানান আয়োজকরা।

বছর ঘুরে আবারো ছলাৎ ছলাৎ শব্দে গর্জে উঠলো তিতাস তীরে সুন্দইরা মাঝির বৈঠা। উৎসবে মাতোয়ারা তিতাস তীর। পুরোটা বছর জুরে এ দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রীড়াপ্রেমীরা। চমৎকার এই ক্ষণে সামলি হতে সকাল থেকেই তিতাস পাড়ে ভিড় করেন হাজার দর্শক।

শহরের যান্ত্রিক কোলাহল আর অপসংস্কৃতির আড়াল দিন দিন হারাতে বসেছে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব আর সংস্কৃতি। তবুও যে টুকু টিকে আছে, তাতেই খুশি সহজ সরল এই মানুষগুলো। পড়ন্ত বিকেলে চমৎকার এই নৌকা বাইচ তাদের নিয়ে গেছে এক রকম ঘোরের রাজ্যে।

প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে দারুণ খুশি প্রতিযোগীরাও।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বরাবরের মত এবারো  আয়োজন করা হয়েছে এই নৌকা বাইচ। ভাটি বাংলার প্রাণের এই উৎসবকে ধরে রাখতে সবধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে জানান জেলা প্রশাসন শাহগীর আলম।

দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় ১৫টি দৌরের নৌকা অংশগ্রহণ করে। এরমধ্যে প্রথম হয়েছে প্রথম স্থান লাভ করায় নবীনগর উপজেলা প্রশাসন ও অংশগ্রহণকারী হলুদ দলের নৌকা। পরে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হয়ে গেল গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা। তিতাসের বুকে পড়ন্ত বিকেলে এ নৌকা বাইচ দেখতে ভিড় করেন হাজার হাজারো দর্শক। চমৎকার এই বাইচ দেখে দারুণ খুশি দর্শকরা। ভবিষ্যতে এ আয়োজন ধরে রাখার কথা জানান আয়োজকরা।

বছর ঘুরে আবারো ছলাৎ ছলাৎ শব্দে গর্জে উঠলো তিতাস তীরে সুন্দইরা মাঝির বৈঠা। উৎসবে মাতোয়ারা তিতাস তীর। পুরোটা বছর জুরে এ দিনটির জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রীড়াপ্রেমীরা। চমৎকার এই ক্ষণে সামলি হতে সকাল থেকেই তিতাস পাড়ে ভিড় করেন হাজার দর্শক।

শহরের যান্ত্রিক কোলাহল আর অপসংস্কৃতির আড়াল দিন দিন হারাতে বসেছে বাঙ্গালির প্রাণের উৎসব আর সংস্কৃতি। তবুও যে টুকু টিকে আছে, তাতেই খুশি সহজ সরল এই মানুষগুলো। পড়ন্ত বিকেলে চমৎকার এই নৌকা বাইচ তাদের নিয়ে গেছে এক রকম ঘোরের রাজ্যে।

প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে দারুণ খুশি প্রতিযোগীরাও।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসনের আয়োজনে বরাবরের মত এবারো  আয়োজন করা হয়েছে এই নৌকা বাইচ। ভাটি বাংলার প্রাণের এই উৎসবকে ধরে রাখতে সবধরনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে জানান জেলা প্রশাসন মো: শাহগীর আলম।

দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ এই নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় ১৫টি দৌরের নৌকা অংশগ্রহণ করে। এরমধ্যে প্রথম হয়েছে প্রথম স্থান লাভ করায় নবীনগর উপজেলা প্রশাসন ও অংশগ্রহণকারী হলুদ দলের নৌকা। পরে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।